ESCRITOS EN CATATONIA, DEL POETA BENGALÍ SUBHRO BANDOPADHYAY. অসাড়লিপি / শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

 

 

El poeta Bengalí Subhro Bandopadhyay en la FIL de Guadalajara

 

 

“Crear en Salamanca” tiene la satisfacción de publicar, en bengalí y castellano, un poema de Subhro Bandopadhyay (Seudónimo de Subhransu Banerjee), quien nació en Calcuta el año 1978. Estudió biología y, después, español. Es diplomado por el Instituto Cervantes. Recibió la I Beca Internacional «Antonio Machado» (2008) en Soria. Recibió el Premio Nacional de escritores jóvenes de India (Sahitya Akademi Yuva Puraskar) en 2013 por su libro de poemas Bouddho lekhomala o onyanyo shraman. Recibió la distinción «Poetas de Otros Mundos», otorgado por el Fondo Poético Internacional. Ha publicado hasta la fecha cuatro libros de poesía y una biografía de Pablo Neruda publicados en bengalí. Ha sido invitado a diferentes festivales literarios como el Festival Internacional de Poesía (Medellín, Colombia), Expoesía (Soria, España) y Jaipur Literature Festival (India). Ha participado en el proyecto Poetry Connection India-Wales, organizado por Literature Across Frontiers y British Council en 2017. Es el antólogo y traductor de la primera antología de poesía bengalí contemporánea que se publicó en España en 2011 bajo el título La pared de agua. Dirige la revista de poesía podyocharcha desde el año 1999. Actualmente reside en Nueva Delhi, donde es profesor de español como lengua extranjera en el Instituto Cervantes. Varios de sus poemarios han sido publicados en España

 

 

 

 

নিজেকে কতবার পালাতে বলেছি, অশ্রাব্য খিস্তির সামনে বারবার জিভে চলে আসা বালি সমেত তাকিয়ে থেকেছি এই না যেতে পারা অসাড়ের দিকে, প্রবল অতীত নিয়ে বদ্ধ দুটি মাত্রার বাক্সে ছটফট করা

 

 

যখন অসাড় ওঠে এই দীর্ঘ সূর্যের শহরে সামনে শুধু বারবার কেটে যাওয়া নিউরোনের ফ্যাকাশে সাদা গলিগুলো দিয়ে ঢুকে পড়ে হাতিশুঁড়ের  গন্ধ, জিভ ও  আমাদের মানতের সুতোর ঘিনঘিনে বটবৃক্ষে গিঁথে দেওয়া আমাদের থ্যাঁতলানো জিভে ক্রমাগত অচেনা ভাষা গুঁজে দিয়ে পালায়। 

 

যখন অসাড় ওঠে এই অবশিষ্ট শব্দগুলো কান্নার আগে মুখে ঠুসে দিয়েছে একটুকরো নিভে আসা কাঠ – কিছু ছাইয়ের গুঁড়ো নিজেদের না চিনেই উড়ে বেড়াচ্ছে মগ্ন 

 

 

অথচ অসাড়ের হাত ধরেই চাষি রমণীর পুরুষ্টু পায়ের চাপে তার আঙোটের রূপোলি ধেবড়ে দিয়েছিল বাসস্টপে, মেট্রো স্টেশনে 

 

যে তীব্র বমিভাব লুকিয়ে হাঁটা এই অসম্ভব যানপ্লাবিত অসাড়ে একধরণের ভাঙা কাঁটাতারে ঘেরা ব্যাকইয়ার্ড খুঁজছো তুমি, কমলা বেড়ালের পালিয়ে যাওয়ার মিশিয়ে দিতে চাইছো সকাল থেকে শুরু হওয়া মাথার যন্ত্রণা 

 

 

যখন অসাড় ওঠে আর ছড়িয়ে যায় তার রং, সে জৃম্ভনে তুলে নেয় শান্ত খিদের জংধরা ধাতু – আর কিছু নেই শুধু এক বিরাট প্রচেষ্টা নামক হাতুড়ি, খণ্ড করে দিতে থাকে পেশি ও সমূহ – আমি ঢুকে আসি নিবিড় চূর্ণে রক্তশূন্য এক সকালের গায়ে লিখে রাখতে চাওয়া আঁচড় ও শেষবারের মত দাঁতে দাঁত চোয়াল শক্ত করা পরিশীলিত ব্যাকরণ 

 

 

ধেবড়ে থাকা সত্যিগুলো আর কোনও কাজে লাগছে না – শুধু এই ক্রমশ ক্ষয়ে যাওয়া যাতায়াতের শরীরে কেউ মাথা তুলছে না – এক দীর্ঘ মানুষ ও পশুর দলবদ্ধ বিস্ফার সমস্ত গলির বুকে সমস্ত দরজা ও জানলার আলোকছিদ্রের বুকে আটকে আছে অসাড়ের চোখ ধাঁধানো তির 

 

 

আর কিছুতেই কাউকে ডেকে তোলা যাচ্ছে না, সকলেই সারিবদ্ধ, পরপর অ্যাভেনিউ বৃক্ষ জুড়ে সাজানো রয়েছে বাসন, শব্দ হচ্ছে, পত্রমোচনের কাছে নিয়ম মাফিক সঙ্গম ও শরীরের চাহিদাগুলো দাঁতে ছিঁড়ে আনতে চাইছে স্তনাগ্র, নখের দাগ রেখে যেতে চাইছে সর্বত্র, বিশ্বাস করতে শিখছি প্রশ্নহীন অনুশাসন, দীর্ঘ বালির পথে ছড়ানো থাকছে ধাতব বিন্যাস, দীর্ঘ নদীপথে ভেসে আছে ত্যক্ত নৌকা; এই যাবতীয় দৃশ্যের প্রাকার জুড়ে গড়িয়ে পড়ছে অসাড়ের মোম 

 

 

 

 

অতিকায় ক্যালেন্ডারের শেষ হয়ে আসা দিনগুলোর উপর উলকি করা থাকছে আমাদের যাবতীয় জীবাণুসঙ্কুল কথা; খাদ ও তার পাশে মাথা তুলে দাঁড়ানো রাত্রি নামক কন্দ, সমস্ত নক্ষত্রই জল – তাদের অস্পৃশ্য খোলস; শুধু বাহনের দ্রুতি কাটিয়ে চলেছে দরজা নামক রাস্তার মাঝখানে বসানো কিছু ফাঁপা অভ্যেস

 

এই উঠে বসা, শোয়া বা অন্যান্য ভাঙনে 

যতটুকু শরীর থেকেছে তার চেয়ে বেশি অভ্যাসের

ভঙ্গিমা আয়ত্ব করে চুপচাপ সেতুটির কাছে

রেখে গেছি এই মর্ম, এই সন্ধে নামক স্তব্ধ টুকরো

 

তোকে চেয়েছি, বলার শব্দের চেয়ে বেশি 

লেখার গায়ে স্বাধীনতা 

নেশা বা রাস্তার মোহে তোকে ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছি 

চুড়ান্ত পিচ্ছিল পথে দেয়াল থেকে ইঁটে 

কংক্রিট থেকে অব্যবহৃত ঋণপত্র পর্যন্ত 

বারবার মাংস এসে কামড় মেরেছে ক্যালেন্ডারের ধাতব আকরে 

 

এই লেখার বস্তুত কোনও অর্থ নেই যতক্ষণ না আমি এই ভাষা থেকে বেরিয়ে আসছি, এক উৎকট ফোম জঙ্গলের মধ্যে প্রচলিত আমার বারবার বেরিয়ে আসতে চাওয়ার ছটফটানিগুলো যতক্ষণ না শান্ত হয়, আমি নিবিড় একটা গাছতলার চায়ের দোকানে পান করা আতঙ্কের সিগারেটের আরাম ছড়িয়ে দিতে পারি এই চিঠিতে 

 

হ্যাঁ এভাবেই কথা বলে রাখা প্রয়োজন, কারণ যখন অসাড় জেগে উঠে চুরমার করে দেয় আমার এতদিন পর্যন্ত জানা বোধ বা সিঁড়িতে আচমকা পায়ের শব্দ থেকে নিষেধ মুদ্রাসহ  জিভ ছিঁড়ে আনা চুম্বন পর্যন্ত ভাষা আঁকড়ে রেখেছে বালির কর্কশ 

 

আসলে বহুদিন নারী শরীরের স্পর্শ পাইনি আমি ক্রমাগত রসুন নিয়ে চাটতে চাওয়া জিভ মেলে দিইনি যোনির কর্কশে এই ক্রমশ হারিয়ে যাওয়া তারিখের পাতায় ভরে রাখছি রোমশ দেহ আমার না হওয়া ক্লান্তির ওপর গড়িয়ে দিচ্ছি আত্মরতির ধাতব ডেলা 

 

এইভাবে যে যুক্তির বিন্যাস, তার পাশে ফেলে দেওয়া চকিত বালকের একপাটি টায়ারের  চটি, স্ট্র্যাপ ছেঁড়া – আমাকে কোথায় নিয়ে ফেলতে চাইছে? যখন অসাড় এক প্রাত্যহিক নক্ষত্রের মত উঠে ভরে দিচ্ছে শহর ও তার জ্বর – সমস্ত সন্তর্পণ গলি ভরে থাকছে পেলেট গানের ক্ষত নিয়ে হাঁটা কিশোর – আর কোনওদিন দেখতে পাবে না – একটানা খালি গলার দেবব্রত বিশ্বাস পাকিয়ে উঠছে আমার সামান্য বেঁকে যাওয়া কলমের ডগায় – যেন আচমকা বিকট শব্দ করা মোটর সাইকেল ছিঁড়ে দিয়ে গেল সন্ধে – যন্ত্রণা নামক দীর্ঘ পতাকা নিয়ে তোমরাই বা কোথায় চলেছো? 

 

সন্তান হত্যার নিপুণতায় তোমাকে টুকরো করব 

পরাজয় – আচমকা ঠিকরে ওঠা রৌদ্রের পরিখায় 

উজ্জ্বল এক পাথরের মত 

 

এভাবেই তো প্রতীক্ষা চিরকাল দাঁতে দাঁত 

নিজের মাংসের গায়ে যেভাবে জড়িয়ে 

এই ঔজ্জ্বল্য নামক অনভ্যস্ত সময়খণ্ডে 

আমি স্থির বিঁধে রয়েছি 

এক কর্কশ তূণীরহীন তীর 

 

ধরো এভাবে হঠাৎই এসে পড়া তোমার গোত্রহীন প্রাচীন জনপদে শতাব্দি পেরিয়ে একধরণের ম্লান অবিশ্বাসের কাপড় মেলা রয়েছে অবিশ্রাম রাস্তার পাশে – তুমি প্রশ্ন কর কতদিন আছো তোমরা? উত্তর জানার আগেই তুমি বুঝে নাও তুমিও এই জনপদেরই অংশ – যেখানে কোনও বিদেশি অশ্বারোহী, বিশ্রামের পরে যে সাময়িক আলস্য থাকে তাতেই গা এলিয়ে থেকে গিয়েছিলেন এই পাতলা ও সামান্য নৌ-চলাচলের দেশে। তোমার রক্তে এই নামগোত্রহীনতা। এখানকার দীর্ঘশ্বাসী  মেয়েদের বিকেলদীর্ঘ চুলবাঁধার কালো ফিতে,  ফ্যাকাশে হয়ে আসা ব্লাউজের সুতো তৈরি করে দিয়েছে তোমার স্নায়ুকোষের এবড়ো খেবড়ো। তুমি গুছিয়ে কথা বলার আগে পড়ে যাও অন্যের কথার তেজে – বুঝে যাও যে পুরুষ এই খালবিলের দুনিয়ায় ঘুনি পেতে ভুলে গেছে মাছ তুলতে – যে পুরুষ পৌষের রোঁয়া তোলা সকালের শরীর থেকে বের করে এনেছে স্বচ্ছ তাড়ি – তারপর কোনও রাস্তাই রোজগারের দিকে যায় না শতক ও দশকে – শুধু মুখ বদলের পরিচিতি যে আধো-অচেতন বদলগুলোকে আলতো লেপে দিয়ে গেছে শব্দভাণ্ডারে, তুমি তাকে অভিধানের সমাধিক্ষেত্রে তুলে নেবে ভেবেছো আর এভাবেই উঠে গেছে ক্রমশ আকাশের দিকে পাখির চোখে অজস্র গ্রাম ও গোত্রহীনতা – অজস্র ছোট শহরের দম বন্ধ করা কৌতুহলী বাড়িগুলোর দরজা – আচমকা খেতের আলে শুয়ে থাকা কিশোর পুরুষের চোখের সামনে প্রতিদিন দ্বিতীয় প্রহরকালে ঋতু নির্ভরতাহীন অসাড় গোটা এলাকা ধাঁধিয়ে জেগে উঠেছে; পশুবলির রক্তে তাকে ঠেকান যাবে না 

 

 

 

পরপর নেমে আসছিল টোপ মাটি ও নদীর ওপর 

সমস্ত না লেখা শব্দ ও উচ্চারিত হারিয়ে যাওয়া কথাগুলো 

জমে লাল মাংস 

উঠে গিয়েছিল আকাশে 

দীর্ঘ শতাব্দিসমূহের হারানো বাক্যগুলো 

গাঢ় থকথকে মাংস হয়ে নেমে আসছে 

 

স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি ঘোলাটে জলে মাছ ও বোদ মাটির নরমে 

পশুদের নিরন্তর 

সেই মাংসের জন্য দৌড়ের আওয়াজ 

প্রতিযোগিতার গর্জন 

 

বাকি পৃথিবী শান্ত 

দীর্ঘ ইতিহাস ও হারানো শব্দ গিলে 

ফুলে ওঠা অসাড় তাপ ছড়াচ্ছে   

 

পরপর মিথ্যেগুলো উঠে যাচ্ছে 

ফ্যাকাশে লাল কানকোর মত লোভনীয় 

শিকারি পাখির খাওয়া বা তার ঠোঁট ফসকে নেমে আসা 

নদী খাল ও অন্যান্য জলে 

নিবিড় মিথ্যে 

প্রাথমিক যৌনাকর্ষণকে প্রেম 

ইতিহাসের পরিহাসময় পুনরাবৃত্তির ভুল সময় 

সমস্ত মাংসপিন্ড নেমে আসছে 

পরমের সুগন্ধ ও লোভে 

জড়ো হচ্ছে প্রাণীরা 

তাদের বিকট জল ঝাপটানোর শব্দ 

কল্পনা করে নিচ্ছি তাদের সূর্যাস্তরঙা পিঠ 

ও ক্রমাগত মাংস গিলে ভার 

তাদের পৌষ্টিকতন্ত্রের আধারে জড়ো হতে থাকা 

আমাদের যাবতীয় পপ দুনিয়ার অঙ্গীকার 

 

 

 

যখন অসাড় ওঠে

আমাদের খালে নদীতে ছড়িয়ে যায় বিভা 

পাড়ের সমস্ত গাছ যেন মোমের তৈরি

এই নাজুক শ্রাবণ মেঘের তলায় অসাড় দেখে নুয়ে পড়েছে 

তাদের পাতা ও না হওয়া ফল 

স্পর্শ করছে মাংসে ভরে থাকা জল 

তাদের তলা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে 

মিথ্যে গিলে ফুলে থাকা জলজ জন্তুদের 

চলাচলের ভারি স্রোত 

 

আমি দাঁড়িয়ে রইলাম নিশ্চুপ শরীরের গন্ধে আশিরনখ শীতশেষের ভাললাগা সমেত মাথা পেতে হাত তুলে দিলাম মুহূর্তের তালুতে জিভে স্তনবৃন্তের শিহরনে – আলগা কামড় ও লালা সমেত – অদূরে কোথাও এক দীর্ঘ সুরেলা ডাবল বেস – ইসলামি স্থাপত্যের গা থেকে খসে যাওয়া পায়রা ও গম্বুজ মাখা বিকেল, আসলে তেমন কিছু নেই, শব্দ ও বিন্যাস নিয়ে শুধু দীর্ঘ শ্বাসাঘাত প্রবণ অসাড়ের থাবা  মৃদু নখ বুলিয়ে রাখছে এই সময় নামক বালিতে 

 

না দেখা মানে কি একটা ভুলে যাওয়া পুকুর পাড়ের কথা? স্মৃতিতে কিছুই বাড়ে না, শুধু দীর্ঘ হয়ে ওঠে হারিয়ে যাওয়াগুলোর ছায়া – একটা কদম গাছ ও তার অকাল চৈত্রের হলুদ গোল পুষ্পসম্ভাবনাগুলো কখন যে থেঁতলে দিয়ে গেছে অসাড়! 

 

এভাবেই দিনগুলো ইতিহাসের ঠোক্কর খাওয়া দশমিক প্রহর – কিছু নিজেদের জলে ভাসিয়ে দেওয়া কৃষক, কিছু নিজেদের জিভ চিবিয়ে খাওয়া চাষা কাঁটা হয়ে ফুটে থাকে – আর এই সবকিছু নিয়ে দিনের টুকরো ভাস্বর ও আলো লেগে চোখ ধাঁধানো – ক্রমাগত নেমে আসছে আমাদের জানলার ধারে রাখা বইগুলোর মলাটে – আমাদের পড়া হচ্ছে না কিছুতেই – পাতায় জমে থাকা হলুদ শোষণ করা শুভকাজ – আমাদের অবিশ্বাস্য রকমের রোগা চেহারার উপর ভুঁড়ি, ৭ মিনিটে শেষ হওয়া যৌনতা ও আড়চোখে পোস্টার দেখা সমেত যাবতীয় তঞ্চকতা, হাঁটু গেড়ে বলা প্রেম সমেত সোজা হয়ে দাঁড়াচ্ছি, অথচ অসাড় উঠে খুলে দিচ্ছে নতুন রেডিও – কোথাও খবর নেই শুধু বিশ্রামহীন গানের সুড়ঙ্গ – ঢেকে যাওয়া নতমস্তক যৌবন, প্রশ্নহীন দীর্ঘ সময়গুলো –  এই বাড়ি থেকে বেরোন সকাল – অসাড়ের এক উজ্জ্বল বাল্ব আমাদের শরীর থেকে আলো চুষছে    

El Poeta Bengalí Subhro Bandopadhyay

 

1.

 

cuántas veces me habré dicho que me tendré que marchar, enfrentando las palabrotas fuertes, con la arena en la lengua veo hacia la catatonia, en la caja cerrada de dos sílabas sigo dando vueltas

 

Cuando se levanta la catatonia en esta ciudad de sol prolongado, sólo entra el aroma del heliotropo por los callejones de las neuronas de color blanco pálido, siembra un lenguaje desconocido en la lengua aplastada sobre el baniano lleno de mugre que producen los hilos atados sobre él para que cumplan los deseos.

 

Cuando se levanta la catatonia, estas palabras que quedaron todavía, metieron en la boca por fuerza una leña que se está apagando — el polvo terco de alguna ceniza sigue volando sin conocerse

 

Sin embargo por la misma catalonia la presión de la pierna corpulenta de una campesina dejó la mancha plateada de su anillo de pie sobre la parada de autobús, sobre la boca de metro

 

Caminas escondiendo el asco, por la catatonia inundado de automóviles, buscas un patio trasero limitado con alambre, quieres difundir el dolor de cabeza que empezó por la mañana en el cuerpo de un gato de color naranja

 

Cuando se levanta la catatonia y se dispersa su color, él pone en su boca abierta el metal tranquilo y oxidado del hambre — no queda nada sólo el martillo enorme del intento rompe los músculos y todo — yo me escondo en el polvo intensamente anímico, el deseo de escribir un rasguño y la gramática aristócrata la última vez con las mandíbulas rígidas

 

La realidad aplastada no sirve ya — nadie levanta la cabeza en esta senda erosionada — una explosión potente de personas y animales, sobre todas calles, sobre todas las puertas, ventanas y sus agujeros lucíferos está clavada la flecha brillante de la catatonia

 

Ya no se puede despertar a nadie, todo el mundo está en una fila, los árboles de la avenida están adornados con utensilios, suena el ruido, la copulación rutinaria y los deseos carnales quieren llevar un pezón por lo menos hacia las hojas de caduca, quieren dejar la huella de una uña sobre todos los lugares, aprendemos a respetar las normas sin preguntas, en la senda de arena se ve un constructo metálico, sobre el río una barca abandonada; por toda esta imagen hay un muro, y cae la cera de la catatonia sobre él.

 

Sobre las últimas fechas del calendario monstruoso se ha tatuado nuestro discurso lleno de microbios; la vega y al lado suyo está el tubérculo que se llama la noche: cada estrella es agua — su casco intocable; la práctica vacía que se llama la puerta, puesta en el medio de la carretera sobrevive de alguna manera evitando los automóviles veloces

 

En este despertar, acostar u otras rupturas

cuánto cuerpo había

era sólo un hábito cuya forma y alma las dejé

al lado de un puente callado — este trozo silencioso

                                               que se llama la tarde

 

Te quise, mucho más de que se podía decir

Hay más libertad en lo escrito

Por la ebriedad o por la atracción a lo externo

te rompí en trozos en el camino resbaladizo,

            te arrojé desde la pared hasta el ladrillo

                                   desde el asfalto hasta la solicitud de hipoteca nunca usada

La carne vuele siempre a la base metálica de los calendarios

 

 

 

Este poema no sentido hasta que yo salga de este lenguaje, hasta que se tranquilicen mis inquietudes para salir en un bosque del cuero artificial, hasta que pueda sembrar la alegría del cigarro — que fumé con miedo en un chiringuito — en esta carta manuscrita

 

Sí, hay que dejar las palabras así, porque cuando se levanta la catatonia y rompe en pedazos la consciencia que tenía hasta ahora, o se aferra a lo áspero de la arena que quedaba en la lengua rota de un beso denegado o al sonido repentino de pasos sobre la escalera

 

De veras hace muchos años que me llegó un cuerpo femenino, hace mucho que no pude difundir mi lengua con sabor a ajo sobre lo áspero de una vulva — sigo colocando mi cuerpo peludo en las hojas de fechas que se pierden, lanzo la pelota metálica de masturbación para que ruede sobre mi cansancio que no forma completamente

 

Bajan los trozos de carne

Los animales se juntan

por el aroma y codicia hacia lo eterno

Suena su arrojo en agua turbia

Imagino su espalda de color atardecer

y su canal alimentario lleno de carne

       y las promesas de nuestro mundo de pop

 

Cuando se levanta la catatonia

su aura se difunde sobre nuestros arroyos y ríos

como si todos los árboles de la orilla son de cera

Se inclinan debajo las nubes monzónicas tras ver a la catatonia

sus hojas y las frutas que no llegaron a formar

tocan el agua llena de carne

Pasa la ola pesada de los animales acuáticos

inflados tras alimentarse de mentira

 

Me quedo dentro del aroma de mi cuerpo callado con un placer todo abrazador de la última parte del invierno, poniendo el mordisco leve y su saliva sobre la palma del momento, sobre la lengua, sobre la piel placentera de los pezones — suena un contrabajo armónico — las tardes mezcladas con palomas y las cúpulas arquitectónicas de la época turca se deslizan — de verdad no queda nada importante, con las palabras y la sintaxis la zarpa de los suspiros largos de la catatonia rasguña el arena que se llama el tiempo

 

Qué significa no poder ver ¿acaso es el recuerdo de la orilla de un estanque? Nada crece en los recuerdos, sólo se prolonga la sombra de lo perdido — un árbol de Kadamba y sus posibilidades de florecer impropiamente en la primavera ¡fueron aplastados por la catatonia!

 

Así los días se convierten en puntos decimales en la Historia — algunos agricultores que se saltaron en el agua y no volvieron; algunos campesinos que se masticaron sus propias lenguas — pican como espinas. Junto con todo eso el trozo del día brilla y nos asombra — cae sobre las cubiertas de libros que dejamos en el alféizar de las ventanas — no los podemos leer de ninguna manera — sobre el amarillo de papel se seca la cúrcuma de los días auspicios[1].  Con nuestro cuerpo flaco con una barriga increíble, nuestras copulaciones que se acaban en siete minutos, con nuestros ojos traidores que ven los carteles gráficos, con nuestras proposiciones amorosas arrodilladas, intentamos a levantarnos, pero la catatonia enciende una nueva radio, no hay ninguna noticia, sólo un túnel de canciones sin descanso — el tiempo largo de la juventud cabizbaja sin preguntas — esta mañana de salir de casa, la bombilla brillante de la catatonia chupa luz de nuestros cuerpos

 

 

David Huerta, Subhro Bandopadhyay y Ángel Ortuño

 

 

 

 

অসাড় একধরণের গহ্বর 

জিভের মধ্যে সেঁধিয়ে থাকা এঁটেল মাটি 

একধরণের অন্ধত্ব, মডেল হৃৎপিণ্ড 

জালিকাকার ফুসফুস 

সমস্ত রকমের চলাচলের ঊর্ধ্বে 

অসাড় একধরণের রক্ত ও তাকে বহন করা উচ্চকিত সুড়ঙ্গ 

খাদ্য ও খাদক 

অন্ত্র ও তার অসুখ 

একধরণের ধনুষ্টঙ্কার 

স্পষ্ট বেঁকে যাওয়া 

দুটি পেশি থেকে ছিটকে আসা গতি

যাকে তোতলামি বলে জানি 

 

এখানে দিন আর তেমন অস্পষ্ট নয় কেবল না কথা বলা মানুষের ভিড়ে জলফোসকার মত থেঁতলে যাচ্ছে নৈঃশব্দ্য আর আমাদের এতদিন চিৎকারে পরিণত না হওয়া কণ্ঠস্বর ফেঁসে থাকছে পাতলা কাপড়ে যেন এই সময় এক শিকার ধরতে ভুলে যাওয়া কুকুর নিবিড় ঘুম ভেঙে উঠে ইতস্ততঃ ঘুরে বেড়াচ্ছে, এখন অসাড় নেই, আমাদের সর্বস্ব জুড়ে পড়ে আছে বালির পরিত্যক্ত সমুদ্র বিলাপ,  এভাবেই তৈরি হচ্ছে পূর্বাপরহীন কিছু পাখি যারা রাতের বিভা থেকে স্তন্য পান করে। 

 

এরোপ্লেন থেকে দেখলে রুখা পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে নদী  

কোনও অংশের জল ঝলসে গেছে 

অথবা জমাট রাংতা 

খুব নিচে নেমে গেলে পারাপারের অসম্ভবতা বোঝা যায় 

 

এভাবেই অক্টোবর ও তার দ্রুত ফুরিয়ে আসা ধর্মীয় অছিলা কোনও বিরাট মন্দির বা কপালে চওড়া বিভূতি ও চন্দন লাগানো সন্ন্যাসী নয় বরং এক খোলামেলা বিসর্জন শেষের প্যান্ডেল – ছোট শহর এক গানের বদ্ধ বাক্স – জিভ ও অস্থিরতা জুড়ে থাকছে শুধু নারকোলের মিষ্টির স্বাদ ও পুরনো রাস্তার প্রতি বাষ্পশ্বাস – এখানেই অসাড় লুকিয়ে – আঁচড়ে কেটে রাখছে রাস্তা 

 

আমি এভাবেই টের পাই স্পষ্ট পুরনো সভ্যতা আসলে অহং মাত্র – অস্বীকারের গায়ে টাঙিয়ে রাখা ধ্যাবড়া রং – অক্ষরশূন্য আমরা সংকুচিত একটুকরো রুটির মলিনে 

 

অথচ আমরা জানতাম কীভাবে বারবার সম্পর্কের কাছে নেমে আসা মাথা থেঁতলে যায় সিদ্ধান্তহীনতায়, জানতাম কীভাবে অসাড় মাকড়সার পদক্ষেপে ঘেঁটে দেবে ঝরাপাতা ও শান্ত জলে ডুবে থাকা চালতা ফুলের ঘোরে ভরে থাকা ঘুম – কিছু লোক দেখতে পায় অ্যালুমিনিয়ামের চাকতি থেকে বেরোন আলো চৈত্র ও তার পবন সমেত কেউ জঙ্গলের দিকে গেছে; তারা ফিরল কিনা স্পষ্ট নয় শুধু গুলিয়ে যেতে থাকে স্বপ্নে দেখা টগর ও নদীখাতের শুষ্কতা 

 

 

 

আকস্মিক আবিষ্কার করে নেওয়া বহুতলরাশির মাঝখানে অখ্যাত প্রাচীন দরগা কি আমাদের কিছু বলতে চাইছে? পীরের নাম বা পড়তে না পারা ফার্সি অক্ষর? এখানেই অসাড় নির্মিত উৎসব, রোশনাই পাকানো শিরা, 

চারপাশে শুধু ঠাণ্ডা বিলাপ,

রঙিন জলজ প্রাণী, 

স্থির ও প্রাচীন 

কিছুতেই যাদের সূর্যের কৌতুহলের সামনে পড়তে হবে না 

 

এই যে মারাত্মক হিংসা লুকিয়ে রাখা, পরপর শুধু আক্রমণ শানিয়ে তোলা সকাল থেকে, শুকনো মাটিতে বারবার আঁচড়, সাম্রাজ্য অথবা ধুলো একসঙ্গে এগোন, দুপুর নামক এক আগুনের মিনারের দিকে – কেউ এখানে সেই ছায়ার কুয়ো খোঁজার কথা বলে গেছে, যেখানে তার সর্বস্ব ডুবেছে 

 

আমি শুধু চারপাশে পুরুষ দেখছি, কোনও বন্দুকের ছায়া আমার কাঁধে লেগে নেই তবু আমি ঘসে তাকে তুলতে চাইছি, এক তীব্র নারীহীনতা ব্যাপ্ত হয়ে আছে এই দেখাগুলোয়, যেভাবে মরুদেশে দুপুরের আকাশের রঙে একটা ছাইভাব থাকে 

 

এইখানেই অসাড় অপেক্ষা করে – নৈঃশব্দ্য একধরণের পুরনো গাছের ঝুরি – শিশুরাতে মায়ের চুড়ির শব্দে ভেঙে যাওয়া ঘুমের মত পুনরায় নিশ্চিন্ত হয় –  থেঁতলে যাওয়া মাথাগুলোর হিসেব থাকে না, অসাড় ধীর থাবায় বালি আঁচড়ায় 

 

হাঃ এই দেশ ও তার ধমনীবিন্যাস! 

সহস্র দাম্পত্য ও তার অভ্যাসের সন্তান 

ভরে উঠছে শরীরে ছড়িয়ে থাকা অজস্র বীজ 

এই বিরক্তি, ঠেসে রাখা কেঁচো গন্ধের মাটি 

আমি বহন করছি মুখে 

 

স্পষ্ট এগোই, হাত পা কাঁপে, এই কোলাহলের দেশে পায়ে লুটোয় শব্দ ও তীব্রতা বলার বা শোনার নয় শুধু দৃশ্য বড় হয়ে ওঠে, গিলে নেয় যাবতীয় অভিঘাত, আমার প্রত্যাঘাত ক্ষমতা; অন্ন-বস্ত্র সম্ভাবনা দৃশ্যের চকচকে কাপড় হুমড়ি খেয়ে নেমে যায়, আচমকা হোঁচটে পতিত শিশুর সামনের মাঠের মত, শুকনো ঘাসের গন্ধের মাঝে উঠে দাঁড়াবার অছিলা দরকার নেই তবু দাঁড়াতে ইচ্ছে করে না। যেভাবে চারপাশ থেকে প্রতিনিয়ত পিঁপড়ের মত বেরিয়ে আসা বেঢপ চেহারার কালো মেয়েদের জিজ্ঞেস করলে জানতে পারি তাদের পছন্দের কোনও ভাগ নেই; যেভাবে তারা ঘর মোছা বা বাসন মাজাকে চিহ্নিত করে ভাল লাগা হিসেবে 

 

আর এইখানে বসেই আবিষ্কার করে নেওয়া যাবে মুখ, আহত বা অপমানিত, ঝড়ে বা উন্নয়নে হারিয়ে যাওয়া, বিক্রি করে দেওয়া আত্মীয়ের মুখ, তাকে সহজেই ধরে ফেলা যাবে, জবরদখল করা যাবে, মেরেও ফেলা যাবে কোনও কৈফেয়ত না দিয়ে 

 

এখানে অসাড় এসে আলতো হাত রাখবে আমাদের মাথায়, ছায়ার মত এক উপস্থিতি আমাদের ভুলিয়ে রাখবে এই তালগোল পাকানো যন্ত্রের শরীরে যাকে শহর বলে ডেকেছি; এক নাছোড় বদান্যতা যায় দুঃশব্দে ঘুম ভেঙে উঠে বেরিয়ে পড়েছি প্রতিদিনের মত, বয়ে চলেছে, সরীসৃপের চলনে, শামুকের চলনে, মাকড়শার চলনে আমাদের নিয়ে যাচ্ছে এক সমাহিত হত্যালীলার দিকে, আমায় হয়ত কেউ কেউ বলতে চাইছে এভাবে নয়, অথচ সে আঁকড়ে আছে আমাদের প্রতিরোধহীনতা, আমাদের বহুদিন উচ্ছ্বাস না দেখা চোখ যে আরাম চেয়েছে তাই তো আছে তার কাছে… কথা নয় শুধু দৃশ্য ও তার দিগন্তব্যাপী মোহ, শুধু অসাড় ও তার সীমানা উজাড় করা স্থিরতা…   

 

 

 

 

La catatonia es un agujero.

Es el fango pegado a la lengua,

un tipo de ceguera, el modelo de corazón hecho de barro

pulmones hecho de red de nailon.

La catatonia es un tipo de sangre

y túnel sublime que la transporta

aunque está más allá de cualquier movimiento.

Es el autótrofo y el heterótrofo,

el intestino y su enfermedad

un tipo de tétano

y su curvatura clara

una velocidad que sale de los músculos

la que reconocemos como tartamudez

 

Por aquí los días ya no son tan oscuros, solo en la muchedumbre callada se estalla el silencio al igual que una quemadura leve y nuestra voz que no llegó a ser grito se atrapa en una tela fina como si esta época fuera un felino que se olvidó la habilidad de cazar y ahora camina disperso, ahora la catatonia no está. El lamento marino de la arena abandonada cubre todo lo que tenemos y de esta manera nacen algunos pájaros sin forma clara que beben del calostro del aura de la noche.

 

Si se observa desde un avión

un río que pasa por el medio de un monte seco  

parecerá que se quemó alguna parte

o es un papel fosforescente. 

Si se baja mucho

se comprenderá la imposibilidad

de cruzar

 

De esta manera octubre y su excusa religiosa no son como un templo grande ni como el religioso que lleva rayas de ceniza en la frente sino son como un templo después de la celebración. Cualquier ciudad pequeña es una caja cerrada de canciones populares — el sabor dulce de coco, el suspiro de vapor para el callejón de antaño están sobre la inquietud corporal y la lengua anatómica —  por aquí se esconde la catatonia arañando la calle.

 

Yo por aquí comprendo que la civilización antigua es solo una cuestión de orgullo feo un color oxígeno sobre un rechazo nosotros reducimos en la palidez del pan. 

 

 

 

Pero sabíamos como la cabeza se agacha hacia las relaciones se aplasta por la falta de decisión, sabíamos como la catatonia estropearía las hojas caídas con su paso de araña y el sueño embriagado con la flor de dillenia indica. Algunas personas podrían ver que la luz que salió de la rueda del aluminio se fue hacia el bosque con el abril y su viento no se sabe si han vuelto o no pero uno se confunde entre la sequía de la ribera y la flor blanca que vio en el sueño.

 

El no tan conocido Dargah[2] de setecientos años que descubrimos en el medio de los rascacielos, ¿nos querrá decir algo? el nombre del pirbaba[3] o las letras del persa y que ya no sabemos leer. Por aquí halla el festival que creó la catatonia,  la vena cubierta por el espiral brillo eléctrico. Sólo se oyen los lamentos fríos que son los animales acuáticos de colores estáticos y antiguos los que nunca enfrentarían la curiosidad del sol.

 

Esta manera de esconder la tremenda violencia, la manera de afilar el ataque desde la mañana, los perpetuos rasguños sobre la tierra seca, la dinastía o el polvo de los dos se avanzan hacia el minarete del fuego — alguien aconsejó a buscar un pozo de sombra por aquí — donde se hundió todo.

 

Yo solo veo hombres en mi entorno, aunque no hay ninguna sombra de ninguna arma de fuego sobre mi hombro todavía estoy intentando quitarla frotando los dedos hay una falta de mujeres que se expande sobre esta mirada cómo se queda lo ceniciento sobre el cielo al mediodía en lugares desérticos.

 

Por aquí espera la catatonia — el silencio es un tipo de raíz aérea ya vieja  — se tranquiliza como el sueño roto en una noche de primera infancia tras escuchar el sonido de las joyas de la madre —  no hay ninguna cuenta de las cabezas aplastadas la catatonia rasca la arena con su zarpa quieta.

 

¡Ay este país y su sistema arterial! Miles de matrimonios y sus hijos de hábito. Se llenan miles de semillas sembradas en el cuerpo. Esta molestia, este lodo de los lombrices — los llevo dentro de mi boca.

 

Avanzo sin dudar, tiemblan mis manos  y las piernas. En este país de ruido, el sonido y la intensidad se pierden entre pies. No se habla ni se escucha solo crece una escena y ella come todo tipo de impacto y mi poder de contraatacar. Toda la posibilidad de comida  y ropa caen rápidamente sobre la tela de escena como el campo delante de un niño caído de golpe. No es necesario tener excusa para poder levantarse en el medio del aroma de hierba seca, pero aún así no lo quiere. Si preguntamos las muchachas asimétricas de piel oscura responderían que no tienen un gusto en particular —  para ellas limpiar o lavar son las actividades de placer.

 

Y se descubriría el rostro herido, insultado, perdido en el ciclón o en el desarrollo sostenible,  el rostro de un familiar vendido al que se podrá hurtar fácilmente, se podrá ocupar y se podrá asesinar sin responder a nadie.

 

Por aquí la catatonia vendrá y pondrá su mano sobre nuestra cabeza una presencia sombría nos hará olvidar entre este cuerpo complejo a lo que hemos llamado la ciudad. Una generosidad terca cuyo bullicio nos hizo levantar y salir —  alguien nos lleva como un reptil, como un molusco, como una araña, hacia una matanza enterrada. Probablemente alguien me dice no es la manera correcta pero el agarró nuestro ser indefenso, el ojo que pidió un descanso no vio nunca celebración alguna y por eso está con la catatonia no hay ninguna palabra salvo la escena y su ilusión sobre el horizonte solo Cataluña y su quietud sobre las fronteras

Subhro Bandopadhyay retratado por Abdul Hadi Sadoun

 

Libros de Bandopadhyay y de Abdul Hadi Sadoun, becarios machadianos en Soria

 

[1] en el hinduismo se usa la cúrcuma para cualquier cosa auspicia

[2] El hogar de un santo sufí abierto para el público

[3] Pirbaba: El santo sufí

Aún no hay ningún comentario.

Deja un comentario